• ঢাকা শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১
logo
অন্তর্বর্তী সরকারের ৩ মাস / প্রাপ্তি কতটুকু, সামনে কী চ্যালেঞ্জ
কোটা সংস্কারের দাবিতে গত জুলাই মাসে শুরু হওয়া আন্দোলন শেষ হয় ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গত ৮ আগস্ট থেকে যাত্রা শুরু করা এই সরকারের তিনমাস পূর্ণ হয়েছে।  ঘটনাবহুল এই সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারে ছয়টি কমিশন গঠন এবং ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর পাশাপাশি বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা, মব জাস্টিস, দাবি আদায়ে একের পর এক আন্দোলন, সড়কে চাঁদাবাজি, বাজার সিন্ডিকেট, সচিবালয়ে আনসারের অবরোধ কর্মসূচি, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের বিষয়সহ নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয় ইউনূস সরকারকে। এসব মোটামুটি নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও এখনও বড় চ্যালেঞ্জ বাজার সহনীয় করা। বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে দু’মাসের জন্য মাঠে রয়েছে সশস্ত্র বাহিনী। চলছে নিয়মিত বাজার তদারকি। তবে, এখনও পুরনো সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি ভোক্তা অধিকার।  এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম লক্ষ্য রাষ্ট্র সংস্কারে ছয়টি কমিশন (জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইন শৃঙ্খলা, নির্বাচন কমিশন, সংবিধান ও দুদক) এরইমধ্যে কাজ শুরু করেছে। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন গঠনে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে সার্চ কমিটি।  এ ছাড়া ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে নেওয়া উদ্যোগের সুফল মিলতে শুরু করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতে বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্তের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার বিচারকাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বাদ দেওয়া হয়েছে জাতীয় আট দিবস। যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই ও আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বিচারে জাতিসংঘের নেতৃত্বে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করার জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরকে আমন্ত্রণ, শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি, সেইসঙ্গে আহত ব্যক্তিদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা এবং শহীদদের পরিবারের দেখাশোনার জন্য ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন।  এছাড়া ব্যাংকগুলোকে বড় বড় ঋণখেলাপি ও লুটেরা ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর দখল থেকে মুক্ত করে পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন, দুর্নীতি ও অর্থ পাচারে অভিযুক্ত প্রভাবশালী দেড়শ ব্যক্তির তালিকা তৈরি ও ৭৯ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু, ১৫ শতাংশ হারে আয়কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত পরিসম্পদ অর্থাৎ কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল, দায়মুক্তি আইন নামে পরিচিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১)-এর অধীন চলমান সব কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা, গণশুনানি ছাড়া নির্বাহী আদেশে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি না করার সিদ্ধান্ত, বলপূর্বক গুম হওয়া থেকে সব ব্যক্তির সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষর ও বিগত সরকারের আমলে সংগঠিত গুমের ঘটনা তদন্ত করার জন্য একটি কমিশন গঠন, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরতে একটি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠনসহ বেশ কিছু বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে এই সরকার। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এখন রাজনৈতিক দলগুলোর চাপ, দ্রুত সংস্কার শেষ করে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলের সংলাপও করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সংলাপে দলগুলো এই সরকারের কাছে নির্বাচন ও সংস্কারের একটি রোডম্যাপ চেয়েছে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার এখনও কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা, অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়াসহ বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এত অল্প সময়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষানুযায়ী তা করা বেশ কঠিন। তারপরেও বেশ কিছু সমস্যা সমাধান হয়েছে। তবে যে বিশাল জনআকাঙ্ক্ষার ধারক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছে এই সরকার, জনগণের সেই আস্থা ধরে রাখাটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।  আরটিভি/আরএ
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৪০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনল আদানি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে: আইন উপদেষ্টা
rtv Drama
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৯ নভেম্বর)
মোহাম্মদপুরে পরিত্যক্ত অবস্থায় অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
শোকজের জবাব দিলেন বিএনপি নেতা গিয়াস উদ্দিন
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে টেলিগ্রামসহ যেসব অ্যাপে বার্তা আদান-প্রদান করা যাবে
২০২৫ সাল থেকে সুইজারল্যান্ডে ‘বোরকা’ নিষিদ্ধ 
গুরুতর অসুস্থ বাবর, মেডিকেল বোর্ড গঠন
ট্রাম্পের জয়ে গোপালগঞ্জে খিচুড়ি ভোজ
শোভাযাত্রা শেষে আবর্জনা পরিষ্কার করলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
গুরুতর অসুস্থ বাবর, মেডিকেল বোর্ড গঠন
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৪০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনল আদানি
অন্তর্বর্তী সরকারের ৩ মাস / প্রাপ্তি কতটুকু, সামনে কী চ্যালেঞ্জ
কোটা সংস্কারের দাবিতে গত জুলাই মাসে শুরু হওয়া আন্দোলন শেষ হয় ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গত ৮ আগস্ট থেকে যাত্রা শুরু করা এই সরকারের তিনমাস পূর্ণ হয়েছে।  ঘটনাবহুল এই সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারে ছয়টি কমিশন গঠন এবং ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর পাশাপাশি বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা, মব জাস্টিস, দাবি আদায়ে একের পর এক আন্দোলন, সড়কে চাঁদাবাজি, বাজার সিন্ডিকেট, সচিবালয়ে আনসারের অবরোধ কর্মসূচি, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের বিষয়সহ নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয় ইউনূস সরকারকে। এসব মোটামুটি নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও এখনও বড় চ্যালেঞ্জ বাজার সহনীয় করা। বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে দু’মাসের জন্য মাঠে রয়েছে সশস্ত্র বাহিনী। চলছে নিয়মিত বাজার তদারকি। তবে, এখনও পুরনো সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি ভোক্তা অধিকার।  এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম লক্ষ্য রাষ্ট্র সংস্কারে ছয়টি কমিশন (জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইন শৃঙ্খলা, নির্বাচন কমিশন, সংবিধান ও দুদক) এরইমধ্যে কাজ শুরু করেছে। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন গঠনে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে সার্চ কমিটি।  এ ছাড়া ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে নেওয়া উদ্যোগের সুফল মিলতে শুরু করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতে বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্তের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যার বিচারকাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বাদ দেওয়া হয়েছে জাতীয় আট দিবস। যেসব বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই ও আগস্টের হত্যাকাণ্ডের বিচারে জাতিসংঘের নেতৃত্বে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত পরিচালনা করার জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরকে আমন্ত্রণ, শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি, সেইসঙ্গে আহত ব্যক্তিদের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা এবং শহীদদের পরিবারের দেখাশোনার জন্য ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন।  এছাড়া ব্যাংকগুলোকে বড় বড় ঋণখেলাপি ও লুটেরা ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর দখল থেকে মুক্ত করে পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন, দুর্নীতি ও অর্থ পাচারে অভিযুক্ত প্রভাবশালী দেড়শ ব্যক্তির তালিকা তৈরি ও ৭৯ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু, ১৫ শতাংশ হারে আয়কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত পরিসম্পদ অর্থাৎ কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল, দায়মুক্তি আইন নামে পরিচিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১)-এর অধীন চলমান সব কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা, গণশুনানি ছাড়া নির্বাহী আদেশে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি না করার সিদ্ধান্ত, বলপূর্বক গুম হওয়া থেকে সব ব্যক্তির সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষর ও বিগত সরকারের আমলে সংগঠিত গুমের ঘটনা তদন্ত করার জন্য একটি কমিশন গঠন, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরতে একটি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠনসহ বেশ কিছু বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে এই সরকার। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এখন রাজনৈতিক দলগুলোর চাপ, দ্রুত সংস্কার শেষ করে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলের সংলাপও করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সংলাপে দলগুলো এই সরকারের কাছে নির্বাচন ও সংস্কারের একটি রোডম্যাপ চেয়েছে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার এখনও কোনো রোডম্যাপ দেয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনা, অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়াসহ বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এত অল্প সময়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষানুযায়ী তা করা বেশ কঠিন। তারপরেও বেশ কিছু সমস্যা সমাধান হয়েছে। তবে যে বিশাল জনআকাঙ্ক্ষার ধারক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছে এই সরকার, জনগণের সেই আস্থা ধরে রাখাটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।  আরটিভি/আরএ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে: আইন উপদেষ্টা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে মামলাও বাতিল হবে: আইন উপদেষ্টা
চীন সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
চীন সফরে গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ সফর
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ সফর
সব ধর্মের মানুষ মিলে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
সব ধর্মের মানুষ মিলে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
দুই জাহাজে আগুন, তারপরও লাভবান বিএসসি
দুই জাহাজে আগুন, তারপরও লাভবান বিএসসি
গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের প্রতিবাদ সভায় হামলা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
‘রঙিলা কিতাব’ / দর্শকমনে দাগ কেটেছে প্রদীপ-সুপ্তির ভালোবাসার গল্প
বরিশালের একটা মফস্বল শহরে প্রদীপ ও সুপ্তির সুখের সংসার। নতুন জীবন শুরু হওয়ার আগেই মিথ্যা অভিযোগে সবকিছু এলোমেলো হতে থাকে। প্রদীপের জীবনের অতীত তেড়ে নিয়ে বেড়ায় তাদের। গর্ভবতী সুপ্তিও ছুটতে থাকে তার প্রাণ প্রিয় স্বামীর সঙ্গে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে নির্মিত হয়েছে অনম বিশ্বাসের ‘রঙিলা কিতাব’। কিঙ্কর আহসানের উপন্যাস ‘রঙিলা কিতাব’ এর ছায়া অবলম্বনে ৮ পর্বের এই সিরিজ নির্মিত হয়েছে; যা শুক্রবার (৮ নভেম্বর) হইচইতে মুক্তি পেয়েছে। মুক্তির পর দর্শক মনে দাগ কেটেছে ওয়েব সিরিজটি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নানা গ্রুপে ওয়েব সিরিজটি নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। প্রশংসায় ভাসছেন ‘রঙিলা কিতাব’এ অভিনয় করা প্রতিটি চরিত্রে।  ‘রঙিলা কিতাব’ সিরিজটিতে প্রদীপ চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোস্তাফিজ নুর ইমরান ও সুপ্তির চরিত্রে অভিনয় করেছেন পরীমণি। দুজনই যেনো নিজেদের উজার করে দিয়েছেন চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলার জন্য।  মা হওয়ার পর এটাই ছিল পরীমণির প্রথম কাজ। পাশাপাশি ‘রঙিলা কিতাব’ দিয়ে এই প্রথম ওয়েব জগতে নাম লিখালেন হালের এই জনপ্রিয় নায়িকা। আর প্রথম কাজ দিয়েই যেনো ছক্কা হাকালেন এই অভিনেত্রী। গর্ভবতী সুপ্তি চরিত্রে পরী মানিয়ে নিয়েছেন বেশ। বাস্তাব জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে নিজের প্রথম সিরিজে দাগ ফেলেছেন। এদিকে সিরিজটি নিয়ে পরীমণি বলেছিলেন, এই ওয়েব সিরিজ নিয়ে যখন আমার সঙ্গে কথা হয় তখন আসলে কোনো কাজ নিয়ে ভাবনার জায়গায় ছিলাম না আমি। কারণ আমার বাচ্চার বয়স তখন দেড় দুই মাস। এই সময় বাবুকে রেখে শুটিংয়ে যাব, এটা ভাবতেই পারিনি। কিন্তু সেই সময় থেকে এক বছর পরেও যে এই সুপ্তি চরিত্রটি আমার জন্য বরাদ্দ ছিল, এটা সত্যিই পরম সৌভাগ্য। আমার মনে হয় সুপ্তি চরিত্রটি আমি ঠিকঠাক মতো করতে পেরেছি, বাকিটা আসলে দর্শকই ভালো বলতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, এটি আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ। এই সিরিজটি করার আগে স্বপ্ন ছিল ভালো গল্পের একটি কাজ দিয়ে ওয়েবে নাম লিখাব। আজ সেই স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে। শুধু পরীমণিই নন সিরিজজুড়ে মোস্তাফিজুর নূর ইমরানের দারুণ পারফর্ম করেছেন। তিনিই মূলত সিরিজের টান ধরে রেখেছেন, আর সেটা আরও বাড়িয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু। মনোজ প্রামাণিকও তার প্রতিভা দেখিয়েছেন। পাশাপাশি ইরেশ জাকের ও  শিমুল শর্মাও অল্প সময়ে অভিনয় করেও বেশ জমিয়ে রেখেছিলেন সিরিজটি।  আরটিভি /এএ/এআর   
দর্শকমনে দাগ কেটেছে প্রদীপ-সুপ্তির ভালোবাসার গল্প
হেনস্তার শিকার আসিফ নজরুল, যা বললেন প্রিন্স মাহমুদ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বিদেশের মাটিতে হেনস্তার শিকার হয়েছেন। সুইজারল্যান্ডে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের হাতে তিনি হেনস্তার শিকার হন। সুইজারল্যান্ডের জেনেভাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন সূত্র গণমাধ্যমকে জানান, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে তিনি গাড়ি করে সুইজার‌ল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান। এ সময় দূতাবাসের প্রটোকল আইন উপদেষ্টার সঙ্গে ছিল। গাড়ি বিমানবন্দরে নামার পর একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন। উপদেষ্টা জেনেভা বিমানবন্দরে প্রবেশের আগ পর্যন্ত হেনস্তাকারী তাকে বিরক্ত করেছেন।  এদিকে সুইজারল্যান্ডে আসিফ নজরুলকে হেনস্থাকারী কাউকে ছাড়া হবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক প্রিন্স মাহমুদ। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।  প্রিন্স মাহমুদ বলেন, আসিফ নজরুল ভাইকে এয়ারপোর্টে হেনস্তাকারী কাউকে ছাড়া হবে না । প্রবাসীরা যারা সুইজারল্যান্ডে আছেন এদেরকে খুঁজে বের করেন। এদের নাম ঠিকানা পরিচয় প্রকাশ করেন। বাংলাদেশে কোথায় এই গণহত্যাকারীর দোসরেরা থাকেন ঠিকানা বের করেন।  তিনি বলেন, আসিফ ভাই চাইলে আগের আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মতো দেশের টাকা লুটপাট করে ১০০জনের লট বহর নিয়ে বিদেশে সফর করতে পারতেন, সেটা না করে তার মতো একজন রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি  সাধারণ সিটিজেনদের মতো একা বিদেশ সফর করে উদাহরণ সৃষ্টি করলেন।  জনপ্রিয় এই সুরকার বলেন, আসিফ ভাইকে একা পেয়ে আওয়ামী কাপুরুষরা যা করেছে, তাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, তাদের খুনি নেত্রী বিদেশ সফরে গেলে জনতার প্রতিবাদের ভয়ে শত দেহরক্ষী ও স্তাবক চামচা পরিবেষ্টিত হয়েও হোটেলের পেছনের দরজা দিয়ে চলাফেরা করতে হতো। আসিফ নজরুল ভাই, ভালো মানুষদের এমনই হয়।  প্রিন্স মাহমুদ আরও বলেন, আপনি এভাবেই বিদেশ সফর করবেন, আর মনে রাখবেন, আপনি একা না, কিছু  আওয়ামী দুর্বৃত্ত ছাড়া পুরো দেশ দাঁড়িয়ে আছে আপনার পাশে। গণহত্যাকারী স্বৈরাচারী বরাহ শাবকদের কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করা জরুরি। এদের প্রতি দরদ দেখাবেন এদের নিকটজনেরা দেশের বাইরে এরকম আচরণ করতে থাকবে। স্বৈরাচারের দোসরদের ছাড় দেওয়ার ওসিয়ত নামাটা পাওয়া গেল। আরটিভি /এএ /এআর
হেনস্তার শিকার আসিফ নজরুল, যা বললেন প্রিন্স মাহমুদ
নেই শুটিং, সংসার চালাতে সবজি বিক্রি করছেন রিপন
দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর বদলে গেছে অনেক কিছুই। যার প্রভাব পড়েছে শোবিজ অঙ্গনেও। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে প্রায় বন্ধ ছিলো সকল ধরণের শুটিং। যার ফলশ্রুতিতে অনেকেই হয়েছেন বেকার। যাদের একজন রিপন হওলাদার। সংসার চালাতে  ঢাকার উত্তরা এলাকায় ভ্যানে সবজি বিক্রি করেন রিপন। চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন এক সময়। তবে এখন  শুটিং না থাকায় জীবিকা নির্বাহের জন্য এখন সবজি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন।  প্রোডাকশন ম্যানেজার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের তথ্যমতে, তাদের সদস্য ২৫০ জন। তবে ঘুরেফিরে ২০-৩০ জনের কাজ রয়েছে। বাকিদের বেশির ভাগই এখন বেকার। সংসার চালানোর জন্য তাঁরা কেউ চা-পান, কেউ তরিতরকারি বিক্রি, কেউ ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালানোসহ নানা পেশায় যুক্ত হয়েছেন। এদিকে রিপন বলেন, ২৫ বছর ধরে মিডিয়ায় কাজ করছি। কোনো দিনও ভাবিইনি, জীবনে এই দুঃসময় আসবে, বেকার হয়ে যাব! পরিবার নিয়ে অভাব–অনটনে থাকতে হচ্ছে। প্রোডাকশন ম্যানেজারদের কোনো স্বীকৃতি নেই। দেখার কেউ নেই। এখন হকারও বেড়েছে। এখানেও টিকে থাকা কঠিন। আরেক প্রোডাকশন ম্যানেজার  মো. কামরুল বলেন, চার সন্তান নিয়ে এখনো আমাকে সংগ্রাম করতে হয়। কল্পনাও করিনি এমন জীবন যাপন করতে হবে। খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছি। প্রোডাকশন ম্যানেজার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি মো. আবু জাফর আবু জাফর জানান, সংগঠনের ৮০ শতাংশের বেশি সদস্য বেকার। জুলাই থেকে একেবারেই কাজ নেই। সব সেক্টর ভালোভাবে চললেও প্রোডাকশন টিম এখনো পুরোপুরি শুটিংয়ে ফেরার অপেক্ষায় রয়েছেন। প্রোডাকশন ম্যানেজার আব্দুল বলেন, করোনার সময়ের চেয়েও খারাপ অবস্থায় আছি। তখন অনেকেই সহায়তা করেছে। বাচ্চার দুধ কিনেছি। নিজেরা ডালভাত খেয়েছি। কিন্তু এখন এমন অবস্থা, দুঃখ বলার মতো কেউ নেই। আরটিভি /এএ 
নেই শুটিং, সংসার চালাতে সবজি বিক্রি করছেন রিপন
অবশেষে ঢাকায় ফিরছেন ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ খ্যাত সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন
ঢাকায় ফিরছেন ব্লাক ডায়মন্ডখ্যাত সংগীতশিল্পী ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা বেবী নাজনীন। দীর্ঘ বছর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ছিলেন। আগামী রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ঢাকার হজরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন তিনি।  বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে বারবার বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হয় বেবী নাজনীনের সংগীত জীবন। বাংলাদেশ বেতার, টিভি ও মঞ্চ, কোনও মাধ্যমেই গায়িকা স্বাচ্ছন্দে কাজ করতে পারেননি। এক পর্যায়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। তবে আন্তর্জাতিকভাবে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে বেবী নাজনীন সবসময়ই সমাদৃত। ফলে বিদেশের মাটিতে তার কাজকর্মে কোনও বাধা আসেনি, বরং এই সময়ে আমেরিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন ব্লাক ডায়মন্ড বেবী নাজনীন। সাড়ে চার দশকের ক্যারিয়ারে আধুনিক সংগীতের অর্ধশতাধিক একক অডিও অ্যালবামসহ অসংখ্য দ্বৈত অডিও অ্যালবামে গান গেয়েছেন তিনি। ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আশা ভোঁশলে, বাপ্পি লাহিরী, কুমার শানু, কবিতা কৃষ্ণমূর্তির সঙ্গেও একাধিক অডিও অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে তার। বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের বিশেষ শ্রেণীর তালিকাভূক্ত শিল্পী বেবী নাজনীন চলচ্চিত্র, অডিও মাধ্যমে অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। বেবী নাজনীনের উল্লেখযোগ্য গানের তালিকায় রয়েছে ‘মানুষ নিষ্পাপ পৃথিবীতে আসে’, ‘আমার একটা মানুষ আছে’, ‘ওই রংধনু থেকে’, ‘পত্রমিতা’, ‘এলোমলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল’, ‘কাল সারা রাত ছিল স্বপনেরও রাত’, ‘দুচোখে ঘুম আসে না তোমাকে দেখার পরে’, ‘আমার ঘুম ভাঙাইয়া গেল রে মরার কোকিলে’, ‘লোকে বলে আমার ঘরে নাকি চাঁদ উঠেছে’, ‘আজ পাশা খেলবে রে শাম’, ‘প্রিয়তমা’, ‘সারা বাংলায় খুঁজি তোমারে’, ‘ও বন্ধু তুমি কই কই রে.. এ প্রাণো বুঝি যায় রে’... ইত্যাদি।  আরটিভি /এএ    
অবশেষে ঢাকায় ফিরছেন ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ খ্যাত সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন
অস্ত্রসহ ৭ ছিনতাইকারী আটক
বাস চাপায় প্রাণ গেল ভ্যানচালকের
হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার, থানা ঘেরাও
কুমিল্লায় পৃথক ঘটনায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে স্কুলছাত্র নিখোঁজ
বান্দরবানের সাঙ্গু নদীতে গোসল করতে নেমে ফ্লেম খুমী (১৩) নামে এক স্কুলছাত্র নিখোঁজ হয়েছেন। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে বান্দরবান পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড ক্যাচিংঘাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফ্লেম খুমী বান্দরবান ক্যাচিংঘাটা এলাকার বীর বাহাদুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ও রুমা উপজেলার বগালেক এলাকার বাসিন্দা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফ্লেম খুমী সাঙ্গু নদীতে গোসল করতে গেলে সেখানে পানির স্রোতে তলিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তবে সন্ধ্যায় অন্ধকারের কারণে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। মানবাধিকার ও উন্নয়ন কর্মী লেলুং খুমী বলেন, ‌বিকেল ৪টায় সাঙ্গু নদীতে গোসল করতে গিয়ে নিখোঁজ হয় সে। ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিতে দেরি ও সন্ধ্যা হওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়। আগামীকাল শনিবার সকাল উদ্ধার কার্যক্রম চালানো হবে। বান্দরবান ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা পূর্ণ চন্দ্র মুদসুদ্দী জানান, সন্ধ্যায় তারা নিখোঁজের খবর পান। তাদের দলে ডুবুরি না থাকায় এবং অন্ধকার হয়ে যাওয়ায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা সম্ভব হয়নি। তবে আগামী শনিবার সকালে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হবে। আরটিভি/এফএ
২০২৫ সাল থেকে সুইজারল্যান্ডে ‘বোরকা’ নিষিদ্ধ 
বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা ইস্যুতে যা দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৪০ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনল আদানি
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিল করছেন ট্রাম্প, দুশ্চিন্তায় অভিবাসীরা
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিল করছেন ট্রাম্প, দুশ্চিন্তায় অভিবাসীরা
জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় ৩৭০ অনুচ্ছেদ ফেরানোর প্রস্তাবে ধস্তাধস্তি
জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় ৩৭০ অনুচ্ছেদ ফেরানোর প্রস্তাবে ধস্তাধস্তি
ইসরায়েলি হামলায় গাজা-লেবাননে আরও শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজা-লেবাননে আরও শতাধিক নিহত
চিফ অব স্টাফ হিসেবে সুসিকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
চিফ অব স্টাফ হিসেবে সুসিকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
মুশফিককে নিয়ে আরও এক দুঃসংবাদ পেল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে লজ্জার হারের জন্য যাকে দুষলেন মিরাজ
শনিবার সিরিজ রক্ষার লড়াই বাংলাদেশের, দেখে নিন সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাজেভাবে হেরেছে টাইগাররা। তাই সিরিজ বাঁচাতে হলে দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই শান্ত বাহিনীর সামনে। সিরিজ রক্ষার ম্যাচে আগামীকাল (শনিবার) মাঠে নামবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি শুরু হবে বিকেল ৪টায়। দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে যে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে তা নিশ্চিত। কারণ, আঙুলে আঘাত পাওয়ায় এই সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন মুশফিকুর রহিম। স্কোয়াডে নেই আরেক উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিটন দাসও। ফলে একাদশে যুক্ত হবেন একজন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সেই তালিকায় এগিয়ে রয়েছেন তরুণ জাকের আলী অনিক। কারণ, টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে মিডিল অর্ডারে নিজেকে বেশ কয়েকবার প্রমাণ করেছেন এই ডান হাতি ব্যাটার। তাই সবঠিক থাকলে এই ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডেতেও অভিষেক হতে যাচ্ছে জাকের আলীর। অন্যদিকে ভিসা জটিলতা কাটিয়ে দ্বিতীয় ম্যাচের আগে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন স্পিনার নাসুম আহমেদ এবং পেসার নাহিদ রানা। প্রথম ম্যাচে পেসাররা ভালো করলেও স্পিনাররা সেরাটা দিতে পারেননি। তাই মিরাজ অটোচয়েজ হলেও জায়গা হারাতে পারেন রিশাদ হোসেন। তার পরিবর্তে একাদশে জায়গা পেতে পারেন নাসুম আহমেদ। কারণ, আফগানিস্তানের বেশ কয়েকজন ডান হাতি ব্যাটার রয়েছে। যেখানে দলকে বাড়তি সুবিধা এনে দিতে পারেন নাসুম। এই দুইটা জায়গায় ছাড়া একাদশে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। প্রথম ম্যাচে তরুণ ওপেনার তানজিদ তামিম ব্যর্থ হলেও, দ্বিতীয়ও সুযোগ পাবেন তিনি। এরপর সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ব্যাটিংয়ের জন্য অটোচয়েজ।  আর প্রথম ম্যাচে ৯ উইকেট শিকার করা তিন পেসার তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান এবং শরিফুল ইসলাম একাদশে থাকবেন তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। দ্বিতীয় ওয়ানেডেতে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী (উইকেটরক্ষক), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ (সহঅধিনায়ক), নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম। আরটিভি/ এসআর  
বাংলাদেশ সিরিজের মাঝেই অবসরের ঘোষণা নবীর
বাংলাদেশ সিরিজের মাঝেই অবসরের ঘোষণা নবীর
জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করবেন তামিম ও আশরাফুল
জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করবেন তামিম ও আশরাফুল
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বড় জয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল পাকিস্তান
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বড় জয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল পাকিস্তান
তামিম-সাকিবদের চেয়ে এখনকার ক্রিকেটাররা অনেক স্বাবলম্বী: সালাউদ্দিন
তামিম-সাকিবদের চেয়ে এখনকার ক্রিকেটাররা অনেক স্বাবলম্বী: সালাউদ্দিন
অধিনায়কের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে নিষিদ্ধ হলেন জোসেফ
অধিনায়কের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে নিষিদ্ধ হলেন জোসেফ
শীতে শরীর উষ্ণ রাখতে খেতে পারেন যেসব খাবার
শীতকাল অনেকেরই একটি প্রিয় ঋতু। শহরে সেভাবে এখনও শীতের আগমণ না ঘটলেও গ্রামের দিকে ভোর বেলা ঠাণ্ডা পড়তে শুরু করেছে। গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে যেমন লেবু শরবত উপকারী ঠিক তেমন শীতের দিনেও শরীর গরম রাখতে পারে বিশেষ কিছু খাবার। এসব খাবার শরীরকে ভেতর থেকে গরম রাখবে। আসুন দেখে নেওয়া যাক এই সময়ে কোন কোন খাবার শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করবে। গবেষণা বলছে, শীতের সময়ে মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যায়। সেক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খাঁটি ঘি। রুটি বা ভাতের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ঘি খেলে এই কনকনে শীতে শরীর গরম হবে । তবে ওবেসিটি, ডায়াবেটিস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঘি খাওয়া উচিত। গরম ভাত, ডাল ও রুটির সঙ্গে সামান্য দেশি ঘি মিশিয়ে খেলেই উষ্ণ থাকে শরীর। পিত্তের সমস্যা মেটাতেও কাজে আসে দেশি ঘি। শীতকালে শালগম, বীট, রাঙাআলু ও গাজরের মতো শাকসবজির স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। অথবা এগুলি রোস্ট করে খেলে শরীর শীতকালে উষ্ণ থাকে। শীতকালে শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে হলুদও। তরকারিতে হলুদ ব্যবহার করার পাশাপাশি রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে হলুদ মেশানো দুধ খেলেও তা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।  শীত কমাতে ঘন ঘন কফিতে চুমুক না দিয়ে বরং আদা, তুলসি দিয়ে ফোটানো চা খান। এতে শরীরে যেমন আরাম পাবে, তেমনি শরীর গরম রাখতেও সাহায্য করবে। দিনে কয়েকটা খেঁজুর খাওয়ার অভ্যাস শরীরকে উষ্ণ রাখতে খুবই কার্যকরী। শীতকালে শরীর গরম রাখতে শুকনো ফল অনেক কার্যকরী। এপ্রিকট, শুকনো ডুমুর, খেজুর, বাদাম ও কাজুর মতন শুকনো ফল আপনার শরীরকে উষ্ণ রাখার পাশাপাশি শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। কারণ এগুলি প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টি, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন ইত্যাদিতে সমৃদ্ধ। শীতে শরীর গরম রাখতে কাঠবাদাম, কাজুবাদামসহ বিভিন্ন ধরনের বাদাম চর্বির বিশেষ উৎস। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ও শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এসব খাবার। ডিমে থাকা প্রোটিন ও ভিটামিন শরীরকে উষ্ণ করে তুলতে পারে। এই খাবারকে বলা হয় ‘শক্তির পাওয়ার হাউস’। এই শীতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যোগ করতে পারেন এই খাবার। চিনে শরীরকে উষ্ণ রাখতে পেঁয়াজের ব্যবহার প্রাচীন কাল থেকেই হয়ে আসছে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচতে চিনে পেঁয়াজকে ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। আপনি পেঁয়াজকে রোজকার খাদ্য তালিকায় রাখার পাশাপাশি স্যুপে মিশিয়ে বা সালাদেও ব্যবহার করতে পারেন।  আদা শরীরের তাপ বাড়াতে সাহায্য করার পাশাপাশি শীতকালে হওয়া সর্দি-কাশি কমাতেও সাহায্য করে। বৃদ্ধি করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। সাহায্য করে হজম ক্ষমতা বাড়াতে এবং রক্ত ​​​​প্রবাহ বৃদ্ধি করতে। এজন্য অনেকে গরম জলে আদা মিশিয়ে খাওয়ার পাশাপাশি আদা দেওয়া চা-ও খান। শীতকালে শরীর গরম রাখার জন্য অনেকে তরকারিতে সর্ষে দেওয়ার পাশাপাশি গরম ভাতে কাঁচা সর্ষে বাটাও খান। এর ফলে খাবার সুস্বাদু লাগার পাশাপাশি শরীরের উষ্ণতাও বৃদ্ধি পায়। অনেকে স্নানের সময় শরীরে সর্ষের তেল মাখার পাশাপাশি পায়ের তালু ও হাতের তালুতে সর্ষের তেল মালিশ করেন। এতে শরীর উষ্ণ থাকে। ঠাণ্ডার প্রকোপ থেকে বাঁচতে শীতকালে মধু খুবই উপকারি। সঙ্গে তুলসি পাতা খান অনেকে। এতে সর্দি-কাশির প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। বাড়ে হজম ক্ষমতাও। ভালো রাখে ত্বকও। শীতকালে শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে গুড়। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে। দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও। খাবার পর অল্প পরিমাণে খেলেই এর কাজ বোঝা যায়। শীতকালে শরীর ভেতর থেকে উষ্ণ রাখার জন্য কলা খেতে পারেন। এই ফলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি আপনার থাইরয়েড এবং অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিকে দারুণভাবে সচল রাখে। আর এই গ্রন্থিগুলো শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বিশেষ করে ঠান্ডা আবহাওয়ায় আপনার সকালের খাবারে কলা রাখতে পারেন। আবার বিকেলে নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মাখনের সাথে কলা খেতে পারেন। গবেষণায় দেখা গেছে, কলা এমন একটি খাবার যা শরীরের তাপ বাড়ায়। আপনি জেনে অবাক হতে পারেন যে মরিচ বা মরিচের মতো মশলাদার খাবার শরীরের তাপ বাড়ায় না। কিন্তু খাওয়ার সময় গরম অনুভব হতে পারে। অন্যদিকে জিরা একটি মশলাদার ভেষজ যা নিয়মের ব্যতিক্রম। এটি মরিচ বা মরিচের মতো তীব্র মশলা নয় কিন্তু  আপনার খাবারে জিরা যোগ করলে ধীরে ধীরে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। শীতকালে পিপাসা না পেলেও শরীরে কিন্তু পানির চাহিদা রয়ে যায় আগের মতোই। শরীরে বিপাকক্রিয়া এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ড চালানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণের প্রয়োজন। কম পরিমাণে পানি গ্রহণ করলে ইউরিন ইনফেকশন কিংবা শরীর ডিহাইড্রেট হতে পারে। শরীরে ডিহাইড্রেশন বা পানিস্বল্পতা হলে ত্বক ও চুল শুষ্ক হয়ে অতিরিক্ত চুল পড়তে থাকে। সুস্থ ত্বক ও সুস্থ চুল পেতে হলে বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
দরিদ্র দেশগুলোতে বিক্রয় হচ্ছে নিম্নমানের পণ্য
দরিদ্র দেশগুলোতে বিক্রয় হচ্ছে নিম্নমানের পণ্য
শীতে সুস্থ থাকতে এখন থেকেই শুরু করবেন যেসব কাজ
শীতে সুস্থ থাকতে এখন থেকেই শুরু করবেন যেসব কাজ
যেভাবে বানাবেন কমলার হালুয়া
যেভাবে বানাবেন কমলার হালুয়া
অনলাইন জরিপ
জামায়াত কর্মী হত্যা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি তাহজীব
আমুর আইনজীবীকে মারধর, যা বললেন পিপি ফারুকী
আমুর আইনজীবীকে মারধর, যা বললেন পিপি ফারুকী
বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন
বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন
৫০ বছর পরও মানুষ এই রায়ের কথা মনে করবে: হাইকোর্ট
৫০ বছর পরও মানুষ এই রায়ের কথা মনে করবে: হাইকোর্ট
ট্রাইব্যুনালের মামলায় সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলায় জবানবন্দি দিয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত হয়ে তিনি এ জবানবন্দি দেন। এটি ছিল জুলাই-আগস্টের গণহত্যা মামলায় প্রথমবারের মতো কোনো সরকারি কর্মকর্তার জবানবন্দি। গত ৩০ অক্টোবর গণমাধ্যমে খবর আসে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন গণহত্যার মামলায় রাজসাক্ষী হতে পারেন। ওই সময় কারাসূত্রের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে এ তথ্য প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গণহত্যার ঘটনায় পুলিশকে গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল এবং এর সঙ্গে তার কোনো যোগসূত্র থাকতে পারে। তবে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ট্রাইব্যুনালের পরবর্তী নির্দেশনার ওপর নির্ভর করবে। এমনকি তিনি রাজসাক্ষী না হলেও ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে পারেন বলে আশা করা হচ্ছিল। গত ৩ সেপ্টেম্বর উত্তরা থেকে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি একাধিক থানার ১৭টি মামলায় অভিযুক্ত। মামুনকে কয়েক দফায় ৬৬ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। আরটিভি/এফএ/এআর
ট্রাইব্যুনালের মামলায় সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি
আদালতকে যা বললেন আমির হোসেন আমু
‘আমরা একে অপরের ভাই ভাই। মিলেমিশে থাকা উচিত। আমরা একসঙ্গে থাকবো। কেন দ্বন্দ্বে জড়াবো? আশা করছি, এ পরিবেশ থাকবে না।’ বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজার আদালতে রিমান্ড শুনানি চলাকালে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু এসব কথা বলেন। এদিন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের রমনা জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ। রিমান্ড শুনানিতে আমুর রিমান্ডের পক্ষে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী। এ সময় তার বক্তব্যটি রাজনৈতিক বলে মন্তব্য করেন আসামি আমুর আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী। তখন উত্তেজিত হয়ে আদালতে উপস্থিত অন্য আইনজীবীরা তাকে মারধর করে আদালত থেকে বের করে দেন। পরে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আমুর ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শুনানিতে আদালত আমির হোসেন আমুর বক্তব্য শুনতে চাইলে তিনি বলেন, আইনজীবীরা ভাই ভাই, মিলেমিশে থাকা উচিত। আমি ঢাকা বারের সদস্য, হাইকোর্ট বারের সদস্য। এখানকার পরিবেশ দেখে দুঃখিত। এই পরিবেশে কিছু বলা উচিত না। মামলা চলবে, ভবিষ্যতে আমি আমার বক্তব্য উপস্থাপন করবো। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অনেক কথা বলেছেন। আমি একজন রাজনীতিবিদ। রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে গেলে দুই ঘণ্টা লেগে যাবে। তার এই বক্তব্যের পরপর বিএনপির আইনজীবীরা চিৎকার শুরু করে জানান, আমু তাদের ভয় দেখাচ্ছেন। তখন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী তাদের শান্ত করেন। পরে আমু বলেন, আমরা যার যার পক্ষ অবলম্বন করবো। নিজেরা নিজেরা কেন দ্বন্দ্বে জড়াবো। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানাধীন নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আবদুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর আগে, বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করা হয়। আরটিভি/এসএপি
আদালতকে যা বললেন আমির হোসেন আমু
হত্যা মামলায় ৬ দিনের রিমান্ডে আমু
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে ৬ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের রমনা জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ।  অপরদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। পরে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানাধীন নীলক্ষেত এলাকায় পুলিশের গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তার শ্যালক আব্দুর রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর আগে, বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করা হয়। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠি-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। ২০১৩ সালে তিনি ভূমি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান আমির হোসেন আমু। আরটিভি/এফএ
হত্যা মামলায় ৬ দিনের রিমান্ডে আমু
বিচার বিভাগ সংস্কারে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে যুক্তরাজ্য
বিচার বিভাগ সংস্কারে বাংলাদেশকে যুক্তরাজ্য সহযোগিতা করবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। সারাহ কুক বলেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সংস্কারে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় যুক্তরাজ্য। এ নিয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। এর আগে, প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে ঘণ্টাব্যাপী এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিচার বিভাগের বিভিন্ন দিক নিয়ে তাদের মধ্যে আলোচনা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমেদ ভূঞা, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সি মশিয়ার রহমান, প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব শরিফুল আলম ভূঞা। আরটিভি/এফএ-টি
বিচার বিভাগ সংস্কারে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে যুক্তরাজ্য

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০৯ নভেম্বর, ২০২৪
ফজর৪:৫২
জোহর১১:৪২
আসর৩:৩৭
মাগরিব৫:১৫
ইশা৬:২৮
সূর্যাস্ত : ৫:১৫সূর্যোদয় : ৬:০৯
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
 
 
 
 
 
 
০১
০২
০৩
০৪
০৫
০৬
০৭
০৮
০৯
১০
১১
১২
১৩
১৪
১৫
১৬
১৭
১৮
১৯
২০
২১
২২
২৩
২৪
২৫
২৬
২৭
২৮
২৯
৩০
একটি ইসলামী সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চায় জামায়াত: বুলবুল
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, জামায়াত একটি ইসলামী সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চায়। সেই সমাজব্যবস্থায় কোনো বৈষম্য, দুর্নীতি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্ব থাকবে না।  শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন। নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, দেশের মানুষ আজ বুঝতে পেরেছে ইসলাম ব্যতীত শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে না। শান্তিকামী মানুষ আজ দলে দলে ইসলামের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ছাত্র-জনতা আন্দোলন করে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ করেছে।  তিনি বলেন, ক্ষমতার পালাবদলের জন্য ছাত্র-জনতা জীবন আর রক্ত দেয়নি। ছাত্র-জনতার অর্জিত বিপ্লবের সুফল ভোগ করতে হলে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গঠনে কাজ করতে হবে। আমি কি পাবো, আমার দল কী পাবে! এই হিসাব করার সময় এখন নয়। জামায়াতের এই নেতা বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পরাজিত শক্তি তাদের বিদেশি প্রভুদের ষড়যন্ত্রে সামনে প্রতিবিপ্লবের অপপ্রচেষ্টা চালাবে। সেটি ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। সেজন্য সকল রাজনৈতিক দলকে ছাত্র-জনতার পক্ষে এককাতারে অবস্থান নিতে হবে।  নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, কোনো একটি রাষ্ট্রকে ধ্বংস করতে পরাশক্তি প্রথমেই ঐ রাষ্ট্রের জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। দলমত, জাতি-গোষ্ঠী, ধর্মবর্ণ সকলে বাংলাদেশের নাগরিক পরিচয়ে এক ও অভিন্ন থাকতে পারলে কোনো পরাশক্তি এ দেশের অগ্রযাত্রার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।  তিনি বলেন, বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং তার পরবর্তী সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমাদের বিজয় হয়েছে যুব সমাজের হাত ধরে। তাই যুব সমাজকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থেকে বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।   জামায়াতে ইসলামী দেবীনগর ইউনিয়ন সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি গোলাম মুর্শেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য জেলা নায়েবে আমির সাবেক এমপি অধ্যাপক লতিফুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক আবু বকর, ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর সেক্রেটারিসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/আরএ/এআর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (৯ নভেম্বর)
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনকে দিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। লেনদেনের সুবিধার্থে ৯ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সঙ্গে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো- বৈদেশিক মুদ্রার নাম                                                                                                     বাংলাদেশি টাকা                                                                       ইউএস ডলার                                                           ১২৩ টাকা ৯৯ পয়সা                                                           ইউরোপীয় ইউরো                                                           ১৩৪ টাকা ২৪ পয়সা                                                           ব্রিটেনের পাউন্ড                                                           ১৫৮ টাকা ৯৮ পয়সা                                                           ভারতীয় রুপি                                                           ১ টাকা ৪২ পয়সা                                                           মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত                                                           ২৭ টাকা ৫০ পয়সা                                                           সিঙ্গাপুর ডলার                                                           ৯১ টাকা ২৫ পয়সা                                                           সৌদি রিয়াল                                                           ৩১ টাকা ৮৭ পয়সা                                                           কানাডিয়ান ডলার                                                           ৮৬ টাকা ৫৯ পয়সা                                                           অস্ট্রেলিয়ান ডলার                                                           ৮২ টাকা ২৭ পয়সা                                                           কুয়েতি দিনার                                                           ৩৯৭ টাকা ৫০ পয়সা                                                           ** যেকোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে। আরটিভি/এফএ
আকর্ষণীয় বেতনে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশনে চাকরির সুযোগ
স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে হীড বাংলাদেশ
বিটিভিতে চাকরির সুযোগ 
আহ্ছানিয়া মিশন মেডিকেল কলেজে চাকরির সুযোগ
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে টেলিগ্রামসহ যেসব অ্যাপে বার্তা আদান-প্রদান করা যাবে
ফের ২৫ পয়সা কলরেটে ফিরছে সিটিসেল
তাপমাত্রা ও বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়ার নতুন বার্তা
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
অপরাধের সাম্রাজ্যে এখনও দাপুটে গোল্ডেন মনির
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচার অনুসন্ধানে সিআইডি
উপদেষ্টার সঙ্গে রাষ্ট্রপতির মিথ্যা ফোনালাপ তৈরি, যুবক গ্রেপ্তার
আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের নাম ভাঙিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া প্রতারক আটক
হোয়াটসঅ্যাপ থেকে টেলিগ্রামসহ যেসব অ্যাপে বার্তা আদান-প্রদান করা যাবে
ফের ২৫ পয়সা কলরেটে ফিরছে সিটিসেল
ছবি আসল নাকি নকল বলে দেবে হোয়াটসঅ্যাপ
ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার: বিটিআরসি