ঢাকা, মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০২৪
৫ ভাদ্র ১৪৩১, ১৪ সফর ১৪৪৬

১৭ বছর পর খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
১৭ বছর পর খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

দীর্ঘ ১৭ বছর পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব সচল হয়েছে। সোমবার (১৯ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা শাখা থেকে (সিআইসি) এসংক্রান্ত একটি চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পরামর্শের পর এ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সংস্থাটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান।

এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে ২০০৭ সালের ২৫ এপ্রিল শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব তলব করেছিল এনবিআরের গোয়েন্দা শাখা (সিআইসি)।

পরে একই বছরের শেষের দিকে তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। পরে শেখ হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব উন্মুক্ত হলেও খালেদা জিয়ারগুলো হয়নি।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বহুবার এনবিআরে খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব সচলের আবেদন করলেও তা করা হয়নি।

কর কর্মকর্তারা বলছেন, পুরনো আইনের ১১৬এ ধারা অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়।

আইন অনুযায়ী, এক বছর পর আদেশের কার্যকারিতা বাতিল হওয়ার কথা। কিন্তু এরপর ব্যাংকগুলো হিসাব অবমুক্ত না করায় সোমবার সব ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

যুবদলের বিক্ষোভ কর্মসূচি কাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
যুবদলের বিক্ষোভ কর্মসূচি কাল
সংগৃহীত ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় ঘটে যাওয়া গুম, খুন, হত্যার অভিযোগে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে যুবদল।

গত ১৫ বছরে হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম-খুন -জখম, ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠার তাণ্ডব, রাতের অন্ধকারে শাপলা চত্বরে শত শত আলেম ও মাদরাসা ছাত্রকে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা, নিরাপদ সড়ক ও সর্বশেষ ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান হাজার অধিক শিশু- ছাত্র-যুবক হত্যা ও জখমের সরাসরি নির্দেশদাতা শেখ হাসিনা ও তার দানবীয় বাহিনীর বিচারের দাবিতে আগামী কাল বুধবার (২১ আগস্ট) যুবদল সব জেলা/ মহানগরে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দুপুরে যুবদলের দপ্তর সম্পাদক এমএন ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম ইতিমধ্যে কর্মসূচি সফলভাবে পালন করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

মন্তব্য

গণমাধ্যমের প্রতি যে আহ্বান তারেক রহমানের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গণমাধ্যমের প্রতি যে আহ্বান তারেক রহমানের
সংগৃহীত ছবি

দেশের গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, গত ১৫ বছরে যারা গুম খুন অপহরণের শিকার হয়েছেন, ছাত্র-জনতার বিপ্লবে হাজারো মানুষ যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের এবং তাদের পরিবারের দুঃখ দুর্দশা নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করুন। ‘সাগর রুনি’র হত্যা মামলার তদন্ত একযুগেও কেন শেষ হলো না সেই প্রশ্ন তুলুন। জনগণ আপনাদের কাছ থেকে ‘আয়নাঘর’ নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট দেখতে চায়। হাসিনা দেশকে লুটেরা রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল, জনগণ দুর্নীতির সেইসব চিত্র প্রতিদিন সংবাদপত্রে দেখতে চায়।

গণহত্যাকারী হাসিনা প্রতিবার কীভাবে জনগণের ভোট ডাকাতি করেছিল, গণমাধ্যমে প্রতিদিন সেসব চিত্র তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারের আহ্বান জানাই। 

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) লন্ডন থেকে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন। 

তিনি আরো বলেন, গণমাধ্যমে হাসিনার অপকর্ম ফ্রেমবন্দি থাকলে ভবিষ্যতে আর কেউ হাসিনার মতো ভোট ডাকাতি গণহত্যায় লিপ্ত হতে সাহস করবে না, যা গণতন্ত্রের ভিতকে মজবুত করবে এবং ক্ষমতাসীনদের স্বৈরাচারী আচরণ থেকে বিরত থাকতেও বাধ্য করবে। 

সারা দেশে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থক-শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারের পথ ধরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবে।

সেই নির্বাচনে জনগণের রায় পেতে জনগণের মন জয় করুন। জনগণের বিশ্বাস এবং ভালোবাসা অর্জন করুন। জনগণের সুখে দুঃখে জনগণের সঙ্গে থাকুন। জনগণকে সঙ্গে রাখুন।
ধর্ম-বর্ণ-পরিচয়ের কারণে কেউ যাতে অনিরাপদ বোধ না করেন দায়িত্বশীল এবং জনপ্রিয় দল বিএনপির একজন নেতাকর্মী-সমর্থক হিসেবে সেটি নিশ্চিত করুন।  

হাসিনা পতনের আন্দোলনে প্রবাসীদের ভূমিকা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, গণহত্যাকারী হাসিনা পতনের আন্দোলনে দেশে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিরাও বিশেষ অবদান রেখেছেন। দেশে যখন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, প্রবাসীদের মধ্যে একদল সাহসী মুখ প্রবাস থেকেই জনগণের সামনে হাসিনার দুঃশাসনের ইতিবৃত্ত তুলে ধরে গণআন্দোলনে শামিল থেকেছেন। প্রবাসে থেকেই হাসিনা পতনের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে গিয়ে কোনো কোনো প্রবাসী বাংলাদেশিকে প্রবাসে জেল জুলুম সইতে হয়েছে, হচ্ছে। 

তিনি ছাত্র-জনতার কাঙ্ক্ষিত একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে অতীতের মতো ভবিষ্যতেও সংশ্লিষ্ট দেশের আইন মেনে সাধ্যমতো প্রবাসীদের যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

মন্তব্য

ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয় : তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয় : তারেক রহমান
সংগৃহীত ছবি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, গণ অভ্যুত্থানের চেতনা ও লক্ষ্য সুসংহত করতে হলে বিতাড়িত গণবিরোধী শক্তিকে আইনের মুখোমুখি করার পাশাপাশি জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা জরুরি। জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে প্রতিটি নাগরিকের ভোট প্রয়োগের অধিকার নিশ্চিত করা। 

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) লন্ডন থেকে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন। 

তারেক রহমান বলেন, গণহত্যাকারী হাসিনার পলায়নের মধ্য দিয়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের পথ উন্মুক্ত হয়েছে।

তাই দেশে জবাবদিহিতামুলুক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার এখনই সময়। লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত অধিকারহারা মানুষ একটি স্বাধীন, নিরাপদ এবং মর্যাদাকর জীবনের প্রত্যাশায় উন্মুখ হয়ে রয়েছেন। জনপ্রত্যাশা পূরণের জন্য একটি নিরাপদ এবং মানবিক বাংলাদেশ গড়ার এখনই সময়। ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশে গণতন্ত্র মানবাধিকার ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য গত ১৫ বছর ধরে গণতন্ত্রকামী মানুষ আন্দোলন সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছিল।
আন্দোলন করতে গিয়ে এই সময়ে অসংখ্য মানুষ গুম হয়েছেন, খুন হয়েছেন, অপহৃত হয়েছেন। অনেকে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন। আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় শেষ পর্যন্ত ছাত্রজনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানে গণহত্যাকারী হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।  

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের সাফল্য ও উদ্দেশ্য নস্যাৎ করে দিতে সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে।

এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই একটি ধর্মীয় জনগোষ্ঠীর ওপর পরিকল্পিত হামলার ছক তৈরি করে দেশে একটি অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। তবে হাসিনা পতন আন্দোলনের পক্ষের শক্তি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে বিতাড়িত অপশক্তি পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছে। পরাজিত অপশক্তির ষড়যন্ত্র কিন্তু এখনো থেমে নেই। এমন পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ও লক্ষ্য সুসংহত করাই এই মুহূর্তের প্রধান অগ্রাধিকার। 

তারেক রহমান বলেন, ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়।

ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। জনগণের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা না গেলে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির কাঙ্ক্ষিত গুণগত পরিবর্তন সম্ভব নয়। কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র সংস্কারে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হলে গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থাকে টেকসই করতে হলে জনগণের ভোটে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। 

বাংলাদেশের পক্ষের শক্তির কাছে গণতান্ত্রিক শক্তির কাছে আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, আপনারা পরাজিত অপশক্তির পাতা ফাঁদে পা দেবেন না। ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানকে চূড়ান্ত সফলতায় নিতে হলে কেউ দখলদারিত্বে লিপ্ত হবেন না, দখলদারিত্বে সহায়তা করবেন না। কেউ দুর্বলের ওপর আঘাত হানবেন না। কেউ আইন নিজেদের হাতে তুলে নেবেন না। প্রতিশোধ প্রতিহিংসা নয় আসুন কার্যকর রাষ্ট্র সংস্কার নিশ্চিত করতে তারুণ্যের কাঙ্ক্ষিত একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ করতে আমরা প্রত্যেকেই যিনি যার অবস্থান থেকে আরো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেই।  

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ছাত্র-জনতার-গণঅভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শহীদ আবু সাঈদ, মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, কলেজছাত্র ওয়াসিম আকরাম, মাদ্রাসাছাত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্কুলছাত্র রিফাত হোসেন, ৬০ বছর বয়সী একজন মা মায়া ইসলাম, ছয় বছর বয়সী শিশু রিয়া গোপ, কিশোরী ছাত্রী নাঈমা সুলতানা, কুমিল্লার আইনজীবী আবুল কালাম, চুয়াডাঙ্গার রাজমিস্ত্রী উজ্জ্বল হোসেন, নোয়াখালীর দোকান কর্মচারী আসিফ, বরগুনার ওষুধ কম্পানির সেলস ম্যান আল আমিনের মতো বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ শহীদ হয়েছেন। অসংখ্য মানুষ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পাবনার গাড়িচালক আরাফাত হোসেন, মিরপুরে গুলিবিদ্ধ ২২ বছর বয়েসী মুস্তাকিম, দোকান কর্মচারী আতিকুল, অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী তামিমের মতো অনেকের হাত কিংবা পা কেটে ফেলতে হয়েছে। শত শত মানুষ চোখ হারিয়েছেন, চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন। অসংখ্য প্রাণের বিনিময়ে ৫ আগস্ট অর্জিত স্বাধীনতায় গণতন্ত্রকামী মানুষ আরো একবার স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করলেও হাসিনা পতন আন্দোলনে যেসব পরিবার তাদের সন্তান-স্বজন হারিয়েছেন কিংবা আহতদের চিকিৎসা করাতে গিয়ে যেসব পরিবারে অবর্ণনীয় দুর্দশা নেমে এসেছে, সেইসব বীর সন্তানদের ঘরে স্বাধীনতার স্বাদের ছোঁয়া লাগেনি।  

মন্তব্য

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে রিট, শুনানি বৃহস্পতিবার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে রিট, শুনানি বৃহস্পতিবার

নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও তার নিবন্ধন বাতিল চেয়ে দায়ের করা রিটের শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

আজ মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহবুবুল উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন। আদালতে রিটের পক্ষে রিটকারী আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া নিজেই শুনানি করেন।

গত সোমবার (১৯ আগস্ট) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিটটি করা হয়।

মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির পক্ষে নির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া রিটটি করেন। এই রিটে যেসব প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনার নামে রয়েছে, সেগুলোর নাম পরিবর্তনও চাওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া রিটে দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সর্বনিম্ন তিন বছর চাওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বিদেশে পাচার করা ১১ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে এবং বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের বদলি চাওয়া হয়েছে।

রিটকারী আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া বলেন, রিটের বিষয়গুলোতে রুল ও আদেশ চাওয়া হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিচারপতি কে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ