আরিফ রায়হান দীপ, বুয়েট মেকানিকাল ০৯, রোল ০৯১০১১৫
দীপের সাথে পরিচয় ২০১০ সালে, যখন আমি ওমেকাতে ক্লাস নেয়ার ট্রেনিং করছি। দীপও আমাদের সাথে সেই ট্রেনিং করতো। ফার্স্ট ইম্প্রেশনে ও ছিলো প্রচন্ড কনফিডেন্ট এবং চটপটে সভাবের। সেই ট্রেনিং সেশনগুলোর শেষে দীপ আর মেকানিকালের ফরহাদ ছিলো আমার সিগারেট বাডি এবং সেই খাতিরে জানলাম ও মেকাতে আমার সেকশনেই আছে, রোল নাম্বারে ফারাক কেবল বিশ। প্রচুর জোক ক্রাক করতে পারতো বলে ওর সাথে আড্ডা ভালোই জমতো।
যখন আমাদের ক্লাশ শুরু হলো, দেখা গেলো ওর আর আমার হলও এক, নজ্রুল ইসলাম হল। শুরুতে দীপ হলে সীট পেলেও আমি পাইনি। বাট, ক্লাসের শেষে প্রায়ই ওর রুমে যেতাম, আড্ডা দিতাম, ফুটবল খেলতাম, বিড়ি ফুকতাম। তখন পর্যন্ত সে খুবই লাইকেবল একজন ক্যারেক্টার ছিলো। পরিবর্তন শুরু হলো যখন ১-১ এর মাঝপথে সে ০৮ ব্যাচের মিঠুন আর আরেকটু সিনিয়র লিমন, এই দুই ছাত্রলীগের কুলাঙ্গার এর সাথে উঠাবসা শুরু করলো। হঠাত দীপ মনে করতে লাগলো সে আর দশটা বুয়েটিয়ানের চেয়ে একটু বেশী কিছু। এই একটু বেশী কিছুর একটা নমুনা দেই। ১-১ এর শেষের দিকে একদিন মন খারাপ করে ওর রুমে গিয়ে বসে আছি। বললাম যে দুইবার হল প্রভস্টের সাথে ইন্টারভিউ দিয়েও হলে সীট পেলাম না। ও আমাকে বললো- বোকা ছেলে হলের সীট লাগলে হল প্রভোস্টের কাছে না গিয়ে যেনো দীপকে বলি, দীপ এই হলে প্রভোস্টের চেয়েও বেশী ক্ষমতাধর। কারন হল প্রভোস্ট নাকি রুম দেয়ার আগে অর ভাই ব্রাদারের সাথে কথা বলে নেয়। উল্লেখ্য তখনকার হল প্রভোস্ট ছিলো আইপিইর জগতবিখ্যাত (পড়ুন কুখ্যাত) নিখিল রঞ্জন ধর। যাই হোক, ওর কথায় কান না দিয়ে অনেক মিথ্যা ভুজুং ভাজুং বলে পরে হলে সীট পেয়েছিলাম গণরুমে। পরে দীপই বলেছিলো আমি যেনো ওর রুমে গিয়ে থাকি, ওর আরেক রুম্মেট ছিলো ইলেক্ট্রিকাল ০৯ এর বাশার। সেই খাতিরে ওর সাথে কিছুদিন রুম শেয়ার করা। অল্প কয়দিনেই বুঝে গিয়েছিলাম ওর সাথে থাকা যাবে না। প্রথম কারন ও প্রচন্ড নোংড়া। দ্বিতীয়ত, ওর কথা বার্তা দিনকেদিন উগ্রতর হচ্ছিলো। তৃতীয়ত, ও মোটামুটি ঠেলে ধাক্কায় আমাকে ০৮ এর মিঠুন এর রুমে নিয়ে যেতো, যেটা ছিলো আমার খুবই অপছন্দের। অতএব, আমি আবার গণ্রুমে ফেরত।
এই পর্যন্ত তাও চালানো যেতো। অবস্থা গুরুতর হওয়া শুরু করলো যখন তার পলিটিকাল ভাইরা যখন দীপকে বুঝায় ছারলো যে উপর মহলের নজরে আসতে হলে ক্যাম্পাসে তার নাম ডাক ফলাতে হবে। আর এই নাম ডাক আর ভয় চাউর করার অন্যতম হাতিয়ার হলো ঝামেলা বাধিয়ে কয়েকটা পলিটিকাল মারামারি করা। এরই ফলাফল ০৬ এর র্যাগ কন্সার্টের সময় সিনিয়র এক ভাইকে পিটিয়ে হাত ভেঙ্গে দেয়া। এই ঘটনায় পুরো ক্যাম্পাস একসাথে আন্দোলনে নামে, যার ফলে ০৮ এর দুইজন (মিঠুন, আরেকজনের নাম মনে নাই) বহিস্কৃত হয়। সেই বার দীপের কিছু হয় নাই (খুব সম্ভবত বাকি দুই জনই বেশী পিটিয়েছিলো)।
এই ঘটনাক্রমের ফলে বেশ কয়েকটা গুরুত্বপূর্ণ ডেভলপমেন্ট হলো। দীপকে তার পলিটিকাল সিনিয়ররা বুঝালো যে, সে পলিটিকাল নজরে আছে এবং সে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এদিকে আমাদের ব্যাচের ছেলেপেলেরা ওর সাথে আর তেমন একটা চলাফেরা করতোনা। এতে করে দীপের মাথায় এটা বসে গেলো যে সবাই এখন তাকে ভয় পায়। নেক্সট স্টেপে সে শুভ্র জ্যোতি, ফরহাদ, শুভম, আর আরো আট-দশজন নিয়ে একটা নজ্রুল এবং আহসানুল্লাহ হল কেন্দ্রিক একটা গ্রুপ বানালো যার নেতা সে এবং ব্রেইন শুভ্র আর টার্গেট সেটার সিনিয়র ব্যাচের ছাত্রলীগ।
এর রেসাল্ট হিসাবে দীপ ক্যাম্পাসের সবার চেনা হিট্ম্যান। ঊপর থেকে কারো দিকে আঙ্গুল দিয়ে ঈশারা করলেই তার উপর হামলা করা দীপের দায়িত্ব। তখন দীপের ক্যাম্পাসে খাওয়ার বিল লাগে না, ড্যনিং থেকে তার রুমে খাবার যায়, ক্যাম্পাসে তার বীর দর্পে চলাচল। বলাবাহুল্য, তার সাংগ পাংগরা কিছু পড়াশুনা করলেও দীপের তখন আর ক্লাস বা পড়াশুনার আর কোন বালাই নাই, ফলাফল ল্যাগার। এদিকে আরো শুরু হলো দীপের নাড়ী কেলেঙ্কারি। খুব সম্ভবত ১-২ এর একদম শেষ দিকের কথা, হঠাত ক্যাম্পাসে কোন এক গ্রামের মেয়ে দীপের সাথে দেখা করতে হাজির এবং দুই দিনের মাথায় বিয়ে। পরে শুনেছি সেই মেয়ে গেস্ট রুমে এসে বসে থাকতো আর দীপ হলের মামা দিয়ে তাকে তাড়িয়ে দিতো। এদিকে ক্যাম্পাসের একাধিক মেয়েদের সে ইনবক্সে ট্রমাটাইজ করে রাখতো। এর মাঝে একদিন ক্যাম্পাসে তার আপন বড় ভাই এসেছে তার খোজ নেয়ার জন্য। দৈবক্রমে উনি আমাকেই এসে জিগ্যেস করেছিলো আমি দীপকে চিনি কিনা , দীপ পড়াশুনা করে কিনা? এখন উনার কাছে দীপের বদনাম করা সমীচীন মনে করিনি তাই উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু, উনার কাছ থেকে এটা জানতে পেরেছিলাম যে দীপ তার পরিবারের সাথে কোনরকম যোগাযোগ রাখেনি।
২০১২/১৩ তে যখন জামাত শিবির ইলিগ্যাল করা হলো, তখন দীপ মনে হয় আকাশের চাঁদ হাতে পেলো। সে তার দল নিয়ে তখন স্লোগান দিতো “একটা একটা শিবির ধর, ধইরা ধইরা খাসি কর”। সে তখন ক্যাম্পাসের ত্রাস। সে তখন যে কাউকে শুধু একবার শিবির বলেই তার হাড্ডি মাংস এক করার ক্ষ্মতা রাখে। আর এই শিবিরের লিস্ট কিছু সে বানায় আর কিছু তার উপর মহল থেকে আদেশ আসে। সো, তখন ক্যাম্পাসের কেউ আর তাকে কিচ্ছু বলার সাহস রাখে না। ৩-১ এর টার্ম শুরুর দিকে এই ধর পাকর চড়ম পর্যায়ে। প্রতি সপ্তাহেই সে কাউকে না কাউকে বেদম মাইর দিচ্ছে। যারা জাস্ট শুনেছে যে দীপ খুজতে এসেছিলো তারা হল আর কযাম্পাস ছাড়া। দীপের নেতৃত্বে তখন সন্ধ্যার পর টর্চার সেল চলে। যারা হল ছেড়ে কেবল ক্লাসে আসে তাদের খুজতে সে একাডেমিক বিল্ডিঙের সামনে ওয়েট করে। এর উদাহরন আমার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু জিয়া। ৩-১ এর দ্বিতীয় সপ্তাহে আমরা যখন প্রোটোটাইপিং প্রোজেক্টে বিশাল কিছু করার স্বপ্ন দেখতে দেখতে ইএমই থেকে ক্লাস শেষে নামছি, তখন আমাদের সামনে থেকে দীপ আর তার দল কোন বলা কওয়া ছাড়া জিয়াকে বেধরক মারতে মারতে আরকির চিপায় নিয়ে যায়। আমি রক্তাক্ত জিয়াকে বাচাতে তখন দীপকে ডেকে বললাম “তুইও বন্ধু, জিয়াও বন্ধু, ওর চোথা পড়ে পরীক্ষা দিছিস। আর মারিস না। অভিযোগ থাকলে পুলিশে দে। তাও মারিস না। মড়ে যাবে।“ এই কথা শোনার সাথে সাথে দীপ আমাকে মা**চোদ বলে আমার গালে কষিয়ে এক চড় বসিয়ে দেয়। আমার নিজের মাথা গড়ম বিধায় আমি ওর কলার ধরে সেদিন কিছু একটা বলেছিলাম যাতে সে আমাকে আর মারার সাহস পায় নাই এবং সেদিন সন্ধ্যায় ইনবক্সে আমার কাছে ক্ষমা চায়!!! কি বলেছিলাম তা আমি শেয়ার করতে চাই না। বাট, তখন শুভ্র এসে ইন্টারফেয়ার করে আমাকে আশ্বস্ত করে যে জিয়াকে আর মারা হবে না। এবং সাইফকে বলে আমাকে যেনো এখান থেকে নিয়ে যায়, এবং সাইফকেও বলে যে আর মার ধর হবে না। তখন মুনা এবং আরো কয়েকজন আমাদের টিচারদের ফোন করে সাহায্য চাইলেও কেউ এগিয়ে আসে নাই। এরপর জিয়কে পুলিশে দেয়া হয়। জিয়া সেদিনই পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পেলেও, তার একটা সেমিস্টার ড্রপ যায়। এই জিয়া আজকে কার্নেগি মেলন এর থেকে পিএইচডি হোল্ডার এবং তার নামের পাশে এচিভমেন্টের লিস্ট অনেক লম্বা।
যাই হোক, দীপের এই কার্যকলাপ চলতেই থাকে বরঞ্চ আরো বেপড়োয়া হয়। তার এই বেধরক মারের লিস্টে শিবির কতটুকু ছিলো তা জানিনা, তবে এটা জানি যে ভিসি বিরোধী আন্দোলনের পরিচিত মুখগুলো ছিলো। সেই ভিসি বিরোধী আন্দোলন যে আন্দলনে প্রধান্মন্ত্রী বলেছিলেন যে তিনি বুয়েটের শিক্ষার্থীদের দাবিতে বিব্রত। তার এই বেধরক মারের লিস্টে খুব সম্ভবত আহসানুল্লাহ হলের ইমামও ছিলো। সত্য মিথ্যা জানিনা, বাট শুনেছি দীপের খুনি মেজবাহ সেই ইমামের ভালো বন্ধু ছিলো। আমার ধারনা, ইমামকে মারার প্রতিশোধেই দীপ খুন হয়। বাট এটা স্পেকুলেশন, কখনো খতিয়ে দেখার আগ্রহ বোধ করি নাই।
এখন যারা সনি আপু কিংবা আবরার ফাহাদের সাথে একই কাতারে দীপের হত্যাকে আনতে চান, তাদের কাছে প্রশ্ন করি-আদৌ কি এই তিনটা ট্রাজেডি এক? দীপ হত্যার পরে পুরো ক্যাম্পাসে এমন কোন সেন্টিমেন্ট ছিলোনা যে খুব ভালো কিছু হয়েছে। আবার এটাও সত্য যে, দীপের চলে যাওয়ায় মেজরিটি হাফ ছেড়ে বেচেছে। এখন দীপ শহীদ হয়েছিলো কি না তার পক্ষে বিপক্ষে কথা চলছে। আমি বলবো সে শহীদ হয়ছে, বাট নট ফর এ গুড কস। সে হয়েছে বলির পাঠা। রাজনৈতিক সূক্ষ্ম বুদ্ধি তার মাথায় কখোনোই ছিলো না। সে ভেবেছিলো পলিটিকাল সিনিয়রদের আসির্বাদে হিট্ম্যান থেকে সে বড় নেতা হবে!! তার সিনিয়ররা বেঁচে আছে, সে নেই। তাকে দাবার সৈন্য হিসাবেই ব্যবহার করা হয়েছিলো। সে শহীদ হয়ছে এটা দেখানোর জন্য যে, ক্যাম্পাসের এই নষ্ট পলিটিক্স কারোর জন্যই ভালো ফল আনছে না। যারা ক্যাম্পাসের এই নষ্ট পলিটিক্স ফেরানোর জন্য লাফাচ্ছেন তাদের বলবো, ইতিহাস ঘেটে দেখেন। তিনটা অপার সম্ভাবনার প্রাণ গেছে এই অভিশাপ দূর করতে। আবার এই ফ্রাঙ্কেন্সটাইনকে ফিরিয়ে আনলে এবার ফলাফল আরো ভয়ংকর হবে। যে ছয়টা ছেলে পলিটিক্স ফেরানোর জন্য সংবাদ সম্মেলন করলো তাদের বলবো, ভয় পাও, ইতিহাস জানো, এই অক্টোপাস তোমাদের খেয়ে ছুড়ে ফেলবে। তোমাদের সামনে অনেক সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে, মিথ্যা প্রলোভনে পরে এই ভবিষ্যৎ নিজের হাতে নষ্ট করোনা। পলিটিক্সে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে পড়াশুনা ঠিক রেখে ক্যাম্পাসের বাইরে গিয়ে মূল ধারার রাজনীতি করো। ক্যাম্পাসের ভালো চাইলে পার্টি পলিটিক্স না করে ছাত্রদের সাথে ছাত্রদের নিয়ে কাজ করো। পলিটিকাল পার্টির ইন্টারেস্ট আর তোমাদের ইন্টারেস্ট এলাইন করে না।
প্রচুর পরিমানে বানান ভূলের জন্য দুঃখিত।
すべてのリアクション:
コメント100件
シェア643件
「いいね!」
コメントする
関連度の高い順
Israfeel Trishan
কারেকশন আছে :আহসানুল্লাহ হলের না,শহীদ স্মৃতি হলের ইমাম।
Hasanur Rashid
only tender matters bro. humanity left the chat eons ago for these people
Mohammad Ishrak
একটু সংশোধনী দেব, ভাই। শিবির কখনোই ডি জুর নিষিদ্ধ ছিল না, এখনও নাই। শিবির ডি ফ্যাক্টো নিষিদ্ধ যেটাকে আপনি ইলিগ্যাল বলেছেন।
তৌফিক ইমাম প্রতীক
Electrical 09, বাশার কি NDC র বাশার ভাই এখন যে USA তে আছেন?
তৌফিক ইমাম প্রতীকさんが返信しました
返信3件
9時間
Jakir Hossain
i wish i could add more but enough written with enough courage that we do not have here
Sazzad Hossain Shoto
জনাব দ্বীপের খুনের ঘটনা আপনার দৃষ্টিতে বর্ণনা করলে ভালো হতো, জানতে পারতাম আমরা
Imran Murshed
আমার ক্যাম্পাসের ছাত্রলীগ প্রেসিডেন্ট রাজশাহী গিয়ে এক্সপায়ার্ড চোলাই মদ খেয়ে মরছিল। আমাদের লজ্জাহীন ক্যাম্পাস এর ছাএলীগ আ কিছু শিক্ষক এর মদদে কুয়েট গেটে তাহার বিশাল বড় ভাষ্কর্য স্থাপন করছিল, যেটা এখনো আছে। ইডিয়ট গুলার কাম কাজ এমনিই হয়।
Imran Murshedさんが返信しました
返信4件
7時間
Arif Uddin
Sonnet Rajeeb দ্বীপ সমগ্র
সা দিক
'০৮ এর বাকি জনের নাম ছিল সুজিত। এই ৩ জন একসাথে এক্সপেলড হইছিল
BANGLA.BDNEWS24.COM
বুয়েটের তিন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
- 編集済み
Khairul Basharさんが返信しました
返信6件
6時間
Fardin Hasin
নিখিল রঞ্জন ধর স্যার পরবর্তীতে প্রশ্ন ফাসে জড়িত হয়ে জেলে যান
Chandra Nathさんが返信しました
返信2件
5時間
মোঃ আসিফ উর রহমান
I followed you to read this post.
Mahmudul Hasan Nayon
খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছিস। ধন্যবাদ।
Miftuv Rahman
১-২ এর দ্বিতীয় দিন।ক্লাব ফেয়ার চলতেসিল মনে হয়।দীপ,সিয়াম,ফরহাদসহ ১০-১২ জন আমার উপর চড়াও হয়। লাইব্রেরির সামনের বাগানে নিয়ে গিয়ে পেটায়।কারণ ছিল ক্লাসের টাইম নিয়ে সিয়াম,ফরহাদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলা। বিশালদেহী হওয়ায় শরীরে তেমন ব্যাথা লাগেনি।কিন্ত ছেঁড়া কা...
さらに表示
Shah Rumman Ansaryさんが返信しました
返信5件
7時間
Nooruddin Musayibさんが返信しました
返信8件
5分
Shahriar Chowdhury
Thank you for this piece. অনেক না বলা কথা বলা হয়েছে এখানে।
Rokibul Islam Shakil
নিখিল রঞ্জন ধর, পরবর্তীতে যে প্রশ্নফাঁসে জড়িত হয়ে জেলে যায়!
Md Shamim Ahmmedさんが返信しました
返信2件
2時間
Mohammad Faisal Rocky
খুনের কারন টা এটাই।
Mahmudul Hasan Nayon
আরেকটু যোগ করি জিয়ার ঘটনাতে। দ্বীপ এর সাথে আমার পরিচয় উদ্ভাসের পিকনিক এ। জিয়া আমাকে ওর সাথে পরিচয় করাই দেয়। খুবই প্রাণবন্ত একটা ছেলে ছিল দ্বীপ। জিয়াকে মারধরের দিন আমি বাড়ী ছিলাম। তা না হলে একি পরিনতি আমার সাথে ও হত। যাই হোক জিয়া যখন থানা থেকে ছাড়া পায়,...
さらに表示
- 編集済み
Mahmudul Hasan Nayonさんが返信しました
返信2件
6時間
মুহাম্মাদ ইমরান উজ্জ্বল
Welcome to SHIBIR 
Shamim Khan
Shakib Mustavee দীপনামা।
Sayera Sun-Um Nusaka
Bhaiya eto shotti ekta kotha likhechhen, thank you so much! Asholeo Sony Apu aar Abrar er sathe Dip er naam eksathe ana ta konovabei justified na. He could have easily been a perpetrator himself, he just became a victim by chance.
হাসান আহমেদ
প্রথমত এর উত্তর দেবার জায়গায় দ্বীপ নাই। তাই এটা কেবলি একপাক্ষিক লেখা। আরো এরর আছে এই লেখার।
Nooruddin Musayibさんが返信しました
返信6件
33分
Masud Karim Khan
দীপ খুন হওয়ার পর বুয়েটিয়ানরা কান্দে নাই, অতএব বুয়েটিয়ানরা শিবির। কিন্তু, কথা হচ্ছে দীপের জন্য বিশেষ বিশেষ সময়ে কেঁদেকেটে যারা বুক ভাষায়, তাদের দল টানা ক্ষমতায় থেকেও কেন দীপের হত্যাকারীদের শাস্তি দিতে পারতেছে না?
Ibrahim Ahmedさんが返信しました
返信9件
2時間
Mustafa Sadee Sabereen Towhid
আমি ০৫। আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ার আগে আগে এই নোংরামি গুলো শুরু হয় ক্যাম্পাসে৷ কিন্তু ঈশানের ঘটনা শুনে তাজ্জব হয়ে যাই এই জন্য যে, জুনিয়র সিনিয়রকে প্রকাশ্যে পেটাবে, তাও র্যাগ ব্যাচের সিনিয়রকে এটা আমাদের কল্পনায় আনতেও বেশ বেগ পেতে হয়। এই সমসাময়িক সময়ে আমাদের ...
さらに表示
- 編集済み
Naqib Faiyazさんが返信しました
返信2件
48分
Ranajit Kumar Sarma Majumder
এটাতো জানা ছিল না!
Mahmudur Rahman
একই ব্যাচের একই হলের হওয়ায় দ্বীপের উত্থান পতন স্বচক্ষে দেখা, এখানে ওর কীর্তিকলাপের হয়তো সিকিভাগও আসেনি। দ্বীপের গল্প সাধারণ একটা ছাত্রকে ছাত্রলীগের দানবে পরিনত করার গল্প।
বুয়েটে আর কোন দ্বীপ না আসুক, মেধাবী ছাত্ররা নিজের ও অন্যদের ধংসের কারন না হোক। ...
さらに表示
Naim Nishatさんが返信しました
返信2件
1時間
Palash Mijanur Rahaman
মিথুন খুব গরীব পরিবারের ছেলে ছিল। বাবা মারা গেলে মা তাকে নিয়ে মামার বাড়ি থেকে তাকে বড় করেছে। ও কি বুয়েট থেকে পাস করতে পেরেছিল?
Bijoy Mohajan
ছোট্ট একটা ঘটনা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। আমরা তখন নজরুল হল এর সিনিয়র মোস্ট ব্যাচ। আর দীপের খুব সম্ভব মাত্র বুয়েটে পদার্পণ। হয় আমি মেস ম্যানেজার ছিলাম নইলে আমাদের ব্যাচ এর ই কেউ। ঠিক মনে নেই। একদিন দুপুর বেলা ২টার দিকে ডানিং এ ঢুকি। হটাৎ দেখি ন...
さらに表示
Abu Misbah
লেখাটার জন্য ভাই তোরে স্যালুট।
Prithish Saha
দ্বীপের উশৃংখলতা নজরে পড়ার মত ছিল। একটা ড্যামকেয়ার ভাব ছিল যেটা সমসাময়িক অনেক পলিটিকাল লোকজনের ছিল না। মিঠুন আমার বন্ধুসুলভ ব্যাচমেট। সবার কাছে আমি কি হনু টাইপ পলিটিকাল পাওয়ার শো করতে দেখি নাই। ০৯ ব্যাচের মেইন যে সমস্যাটা ছিল সেটা হচ্ছে ১-১ এর শেষ দিকে...
さらに表示
- 編集済み
Nooruddin Musayibさんが返信しました
返信1件
11分
Naim Nishat
আপনার মতে, দীপ খুব খারাপ ছিল। তাকে হত্যা করা খুব ভালো কাজ ছিল!! হত্যা করার চেয়েও যে বড় অপরাধগুলো লিখেছেন সেগুলো না দেখলে জানতামই না এগুলো মানুষ হত্যার চেয়ে বড় অপরাধ!
Naim Nishatさんが返信しました
返信6件
35分
Md Meron Hossain
Mohammad Sahadat Hossain Ei j dekhen apnar Dip babur kormo kando. Chatro league er jongi
Naim Nishatさんが返信しました
返信4件
44分
Rifat Bin Rahman Nayeem
OMG